সুস্থতার জন্য এ ঋতুতে খাবারের পাতে তুলে নিতে পারেন রসুন।তাতে সুস্থ থাকবেন পুরো শীতকালই।
চারদিকে পিঠাপুলির উৎসব যেমন জমে তেমনি সর্দি-কাশির প্রবণতাও বাড়ে শীতকালে। চিকিৎসকদের মতে, ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে খাওয়াদাওয়াতেও আনতে হবে বাড়তি সতর্কতা। এ ঋতুতে খাবারের পাতে তুলে নিতে পারেন রসুন। তাতে সুস্থ থাকবেন পুরো শীতকালই।
সর্দি-কাশি তাড়াতে: শীতকালে গলা ব্যথা, সর্দি-কাশি লেগেই থাকে। এসব সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে রসুন। এ ছাড়া সাইনাসের সমস্যা, জ্বর, ফ্লু সারানোর জন্য চিকিৎসকরা অনেক সময়েই রসুন খাওয়ার পরামর্শ দেন।
ওজন কমাতেও কাজে আসে: শীতকালে আলসেমির কারণে ওজনের দিকে নজর রাখা একটু কঠিন। এ ক্ষেত্রে আপনাকে চিন্তামুক্ত করতে পারে রসুন। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মাত্রা অনেক বেশি থাকায় বিপাকের ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে রসুন। ওজন কমানোর জন্য রোজ সকালে কাঁচা রসুন আর মধু খেতেই পারেন।
ফুসফুস ভাল রাখে: রসুন শ্বাস-প্রশ্বাসের সুবিধার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ত্বকের যত্নে: শীতে ত্বক ও চুল রুক্ষ দেখায়। খাবার পাতে নিয়মিত রসুন রাখলে কিন্তু ত্বক ও চুল, দুই-ই ভালো থাকে। শীতকালে ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ে। রসুনের অ্যান্টিবায়োটিক গুণাগুণ সংক্রমণ ঠেকিয়ে রাখে।
হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য: শীতকালে বাতের ব্যথা বাড়ে। গাঁটে গাঁটে শুরু হয় যন্ত্রণা। মহিলাদের ক্ষেত্রে এস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে হাড় ক্ষয়ে যাওয়ার প্রবণতা কমাতে পারে রসুন।
0 Comments